কলকাতা টাইমস নিউজ ডেস্ক :
ফের এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। সেখানে উদ্ধার হল বাবা-মেয়ের ঝুলন্ত দেহ, শোকে স্তব্ধ পরিবার। এটি আত্মহত্যা নাকি পরিকল্পিত খুন? ধোঁয়াশায় পরিবার ও তদন্তকারীরা।
প্রয়াত ব্যক্তি মহেশতলার নুঙ্গির বাসিন্দা, ৫৩ বছর বয়সী ব্যবসায়ী স্বজন দাস। তাঁর চিমনি ও ওয়াটার পিউরিফায়ারের ব্যবসা ছিল। শুক্রবার তাঁর অফিস থেকেই উদ্ধার হয় বাবা-মেয়ের ঝুলন্ত দেহ।
সূত্রের খবর, স্বজন দাস দীর্ঘদিন ধরেই মানসিক চাপে ভুগছিলেন। তাঁর ২২ বছরের মেয়েও বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। শুক্রবার দুপুর ১টা নাগাদ মেয়েকে ডাক্তার দেখানোর নাম করে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন স্বজন। দীর্ঘক্ষণ না ফেরায় উদ্বেগে পড়েন তাঁর স্ত্রী। সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ শকুন্তলা পার্কে স্বজনের অফিস থেকে তাঁদের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
এটি কি অবসাদের কারণে মেয়েকে খুন করে স্বজনের আত্মহত্যা? নাকি এর পেছনে অন্য কোনও রহস্য লুকিয়ে আছে? তদন্ত শুরু করেছে পর্ণশ্রী থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে লালবাজারের হোমিসাইড শাখার তদন্তকারী দল।